ভারতের বিদেশমন্ত্রক এবং জাতীয় নিরাপত্তা দপ্তরের সূত্রে জানা গেছে -
#বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (ভারতে রাজনৈতিক আশ্রিত) শেখ হাসিনা এবারে জনসম্মুক্ষে আসবেন, এবং তিনি এখনও কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
🇮🇳ভারতের সর্বদলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে ভারত সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী "বঙ্গবন্ধুকন্যা" দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবেই মান্যতা দিচ্ছে এবং তার আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক শক্তি জোরদার করতেই "বিশেষ কূটনৈতিক ট্রাভেল পাস" দিয়েছে।
🇮🇳মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপাদত ভারতে "রাজনৈতিক আশ্রিত" হিসেবে এখন আছেন। তিনি চাইলে যেকোনো দেশের ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন, কোনো দেশই তাঁকে কোনো মামলায় বা অভিযোগে গ্রেপ্তার বা আটক করতে পারবেনা ও তাঁর নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারবে না।
🇧🇩শেখ হাসিনার কাছে তাঁর সরকারের পদ পদবি, কর্মকাণ্ড বিষয়ে প্রয়োজনীয় যাবতীয় নথিপত্র রয়েছে। তিনি তাঁর দাবি আন্তর্জাতিক আদালতে এবং বিশ্ব দরবারে প্রাথমিকভাবে প্রমাণ করতে পারবেন বলেই জানা গেছে।
🇮🇳২৩/১০-এর মধ্যেই ভারত সরকারের সঙ্গে "বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী" শেখ হাসিনা বৈঠক করবেন। ভারতের তরফে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, বিদেশমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা।
🇧🇩এরপরে শেখ হাসিনা বিদেশ সফর করবেন; তাঁর এই সফরে ভারত সরকার প্রধানমন্ত্রী স্তরের যাবতীয় বন্দোবস্ত এবং সর্বোচ্চস্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে; ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনুসারেই তিনি চলবেন।
🇧🇩এই সফরে শেখ হাসিনা যাবেন
🇨🇭২৪/১০ সুইজারল্যান্ডে,
🇫🇮২৬/১০ ফিনল্যান্ডে,
🇦🇪২৮/১০ সংযুক্ত আরব আমীরাত,
🇹🇷৩০/১০ তুরস্কে;
🇮🇳এরপরে তিনি ভারতে ফিরবেন।
🇧🇩এইসব দেশে তিনি সেখানের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন, প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেবেন এবং কূটনৈতিক স্তরের যোগাযোগ করে নিজের অবস্থান বোঝাবেন সরকার প্রধানদের।
👨🏾⚖️এছাড়াও আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার বিষয়ে নথিপত্র দেওয়া এবং পরামর্শ করবেন।
🇧🇩সম্ভবত এরপরে রাশিয়া, চীন সহ আসিয়ান জোটের দেশগুলো এবং ইউরোপ ইউনিয়ন পার্লামেন্টে যোগাযোগ করবেন, রাষ্ট্রসংঘে নিজের অবস্থান জানাবেন।